সাকিবের খেলা নিয়ে যা জানা গেল আফগানিস্তান সিরিজে
বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যে সিরিজের বিষয়টি নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের ঘোষণা অনুযায়ী, দুই দলের মধ্যে আগামী ৬ নভেম্বর থেকে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে।
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ, কারণ বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান দুই দলই তাদের ক্রিকেটের উন্নতির জন্য প্রতিযোগিতা করে। সিরিজটি ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় হতে চলেছে, এবং আশা করা হচ্ছে যে এটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচের সাক্ষী হবে।
আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে আসন্ন তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটি শারজাহ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে, যা একটি নিরপেক্ষ ভেন্যু। সাকিব আল হাসানের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, কারণ তিনি মিরপুরে চলমান টেস্ট ম্যাচে অংশ নিতে পারেননি এবং নিরাপত্তাজনিত কারণে দেশে আসা স্থগিত হয়ে গেছে।
সাকিব বাংলাদেশের ক্রিকেটের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় এবং তার অনুপস্থিতি দলের জন্য বড় ধাক্কা হতে পারে। তবে আশা করা হচ্ছে, তিনি সিরিজের জন্য প্রস্তুতি নেবেন এবং যদি সবকিছু ঠিকঠাক হয়, তাহলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে দেখা যাবে তাকে। এই সিরিজটি দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ, তাই সাকিবের উপস্থিতি বাংলাদেশ দলের জন্য একটি বড় সুবিধা হবে।
সাকিব আল হাসানের উপস্থিতি নিয়ে বিসিবির নির্বাচক কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে, এবং নির্বাচকরা জানিয়েছেন যে বিসিবি যদি সাকিবের দলে থাকার বিষয়ে নিশ্চিত করে, তবে তাকে দলে রাখা হবে। এই সিরিজের দিন-তারিখ নিশ্চিত করা হয়েছে—৬, ৯, এবং ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে তিনটি ওয়ানডে।
যদিও প্রথমে মালেশিয়ার কুয়ালালামপুরে সিরিজ আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তবে শেষ পর্যন্ত আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু, সংযুক্ত আরব আমিরাতেই সিরিজটি অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে আফগানিস্তান দল তাদের ১৯ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে।
এখন অপেক্ষা করা হচ্ছে সাকিবের সিদ্ধান্ত এবং ফর্মের উপর। আশা করা হচ্ছে, সিরিজটি উত্তেজনাপূর্ণ হবে এবং দুই দলের জন্যই বড় এক পরীক্ষা হয়ে দাঁড়াবে।